ছবি:সংগৃহীত
রোববার গাইবান্দাহ সুন্দরগঞ্জ ডি,ডাব্লু কলেজ মাঠে ৭ নভেম্বর ঐতিহাসিক সিপাহী-জনতার বিপ্লব সংহতি দিবস উপলক্ষে ১৫টি ইউনিয়নের প্রায় ১৫ হাজার জিয়া পরিবার আর বিএনপির নেতাকর্মীদের শতস্ফূত উপস্থিতিতে শান্তিপূর্ণ মিছিলে নেতৃত্ব দেন গাইবান্ধা জেলা বিএনপির সহ সভাপতি অধ্যাপক ডাঃ খন্দকার জিয়া উল ইসলাম, গাইবান্ধা জেলা বিএনপির অধ্যাপক ডাঃমঈনুল হাসান সিদ্দিক জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল ইসলাম টুটুল,ও বাবুল আহামেদ প্রমুখ।
অধ্যাপক ডাঃ খন্দকার জিয়াউল ইসলাম বলেন ১৬ বছর শুধু বিএনপির নেতাকর্মী গুম,জেল জুলুম,মিথ্যামামলা আর পরিবার থেকে দুরে থেকে অমানবিক জীবন-যাপন করেছে। আমাদের নেত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া,তারেক রহমানরাও নিকৃষ্ট নির্যাতনের স্বীকার হন। কিন্তু ১৭ কোটি মানুষের আধিপত্যবাদ মুক্ত স্বাধীনভাবে বসবাস করতে এত ত্যাগ স্বীকার করেন। আমরা ভিন্ন ভিন্ন রাজনীতি করতেই পারি। তবে জুলুমের স্বীকার আপনারাও হয়েছেন। তিনি বলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন জনগনের মৌলিক নাগরীক অধিকার আর স্বাধীনতা নির্বিঘ্ন যতক্ষন না হবে আমরা এক জায়গায় এসে দাঁড়াই।
তিনি বলেন আমরা দর্শনে আলাদা আলাদা মন্তব্যে করলে নাগরীক জীবনে আবার অন্ধকার নিক্ষেপ হবে। তিনি বলেন আমরা যে স্বাধীন ও সার্বমৌত্ব নিশ্চিত রাখতে ঐক্য অক্ষুণ্ণ রাখতে হবে। তিনি বলেন দেশের মানুষ ৭ মার্চ৭১, ৭নভেম্বর'৭৫ ৫ আগষ্ট২০২৪ তারা সিদ্ধান্ত নিতে ভুল করে নাই।তিনি বলেন আমরা তারেক রহমান এর আহব্বানে সাড়া দিয়ে ঐক্যবদ্ধ থাকলে ইনশাআল্লাহ আর ফ্যাসিষ্টরা ফিরে আসার স্বপ্ন দেখবে না। তিনি দেশনেত্রী দেশকে সংন্কট রেখে উন্নত চিকিৎসার জন্যে বিদেশে জান নাই। ডাঃখন্দকার জিয়াউল বলেন দেশনেত্রী বেগম খালেদাজিয়া, তারেক রহমান সহ সকল ফ্যাসিষ্ট শাসককের দেওয়া মামলা প্রত্যাহার করতে হবে।আইন উপদেষ্টার সাথে ফ্যাসিষ্ট বাহিনী যে আচরন করেছে তা ঘৃণিত কাজ আমরা ফ্যাসিষ্টদের এই চিহ্নিত অপরাধীদের দৃষ্টান্তমুলক শাস্তির দাবী জানান।